স্মার্ট লোহাগড়া-নড়াইল গড়তে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৬, ২০২৩, ১২:২৪ দুপুর
ছবি সংগৃহীত
২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, সুখী সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে ঘোষণা, তারই আলোকে নড়াইল-২ আসনে জনগণের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে বুয়েট প্রকৌশলী অবসরপ্রাপ্ত লে. কমান্ডার এ এম আব্দুল্লাহ।
৯০ ও ৯৬ সালের রাজপথের ছাত্রনেতা বর্তমানে নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ও লোহাগড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃত্ব দিয়ে আসা এ এম আব্দুল্লাহ আগামী জাতীয় নির্বাচনে নড়াইল-২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন প্রত্যাশী।
আরও পড়ুনঃ নড়াইলে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
আওয়ামী লীগ নেতা এ এম আব্দুল্লাহ বলেন,‘পারিবারিকভাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন সংগ্রাম ও দেশ গঠনের অনন্য নেতৃত্বকে রাজনৈতিক জীবনের পাথেয় করে আমি রাজনীতি করে আসছি।’ ‘বঙ্গবন্ধু না হলে যেমন স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রর সৃষ্টি হতো না, তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা না থাকলে বদলে যাওয়া আজকের বাংলাদেশও আমরা পেতাম না। টানা ১৫ বছর রাষ্ট্র পরিচালনায় পদ্মা সেতু, মধুমতি কালনা সেতু, মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলী টানেল, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো বড় বড় প্রকল্প তিনি আমাদের উপহার দিয়েছেন।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষিত মেধাবী নেতৃত্ব প্রয়োজন বলে মনে করেন বুয়েটে প্রকৌশল বিদ্যা নেওয়া মেধাবী প্রকৌশলী এ এম আব্দুল্লাহ।নারীর ক্ষমতায়ন, দারিদ্র নিরসন, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা সামাজিক নিরাপত্তাসহ অসংখ্য ধারাবাহিক কার্যক্রমে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ বাস্তব। এখন লক্ষ্য ২০৪১ সালের উন্নত, সুখী সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে।’
এ এম আব্দুল্লাহ লোহাগড়ার ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সন্তান। তার বাবা মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনশী মুয়াজ্জম হোসেন এ অঞ্চলের শিক্ষা বিস্তারের অন্যতম দিকপাল ছিলেন। তিনি চার দশকের বেশি সময় ধরে লোহাগড়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতীয় উন্নয়নকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট নড়াইল গড়তে চাই। বিগত এক বছর ধরে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা লোহাগড়ার প্রতিটি ইউনিয়ন ও গ্রাম পর্যায়ে পৌঁছে দিয়েছি।’১৯৮৮ সালে রাসেল স্মৃতি সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, সেই ধারাবাহিকতায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে একটি লাইব্রেরী প্রতিষ্ঠা, ৩টি শিক্ষা ট্রাস্ট গঠন করেছেন। এ এম আব্দুল্লাহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন কার্যক্রম নিয়ে ইংরেজীতে ‘বিয়ন্ড লিডারশিপ’ নামে একটি বই রচনা ও বিতরন করেছেন।
বাংলাদেশের মানুষের আশা ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল শেখ হাসিনা যাতে টানা চতুর্থবার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পান সে জন্য কাজ করে যাচ্ছি।