গোপালগঞ্জ সরিষা চাষে প্রণোদনা পাচ্ছেন ৬ হাজার ২০০ কৃষক
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৯, ২০২৩, ১২:১৫ দুপুর
ছবি সংগৃহিত
গোপালগঞ্জে সরিষা চাষে বিনামূল্যে প্রণোদনার সার-বীজ পাচ্ছেন ৬ হাজার ২০০ জন কৃষক।
২০২৩-২৪ অর্থ বছরে আসন্ন রবি মৌসুমে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় জেলার ৫ উপজেলার ৬ হাজার ২০০ কৃষক সার-বীজ পাবেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির উপরিচালক আঃ কাদের সরদার এ তথ্য জানিয়েছেন।এ তথ্য জানিয়ে ওই কর্মকর্তা বলেন, তেলের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ১ হাজার ৪০০ জন কৃষক, মুকসুদপুর উপজেলায় ১ হাজার ২০০ জন কৃষক, কাশিয়ানী উপজেলায় ১ হাজার ৩০০ জন কৃষক, কোটালীপাড়া উপজেলায় ১ হাজার ২০০ জন কৃষক ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় ১ হাজার ১০০ জন কৃষক সরিসায় প্রণোদনা পাবেন।
প্রত্যেক কৃষককে ১ বিঘা করে (৩৩ শতাংশ) জমি আবাদের জন্য ১ কেজি করে সরিষা বীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার ও ১০ কেজি করে এমওপি সার বিনামূলে বিতরণ করা হবে। সেজন্য ৬ হাজার ২০০ কেজি বীজ, ৬২ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ৬২ হাজার কেজি এমওপি সার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জে বরাদ্দের চিঠি এসেছে বলে ওই কর্মকর্তা জানান।
ওই কর্মকর্তা আরো বলেন, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ১ হাজার ৪০০ কেজি বীজ, ১৪ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ১৪ হাজার কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হবে। মুকসুদপুর উপজেলায় ১ হাজার ২০০ কেজি বীজ, ১২ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ১২ হাজার কেজি এমওপি সার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। কাশিয়ানী উপজেলায় ১ হাজার ৩০০ কেজি বীজ , ১৩ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ১৩ হাজার কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হবে। কোটালীপাড়া উপজেলায় ১ হাজার ২০০ কেজি সরিষা বীজ, ১২ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ১২ হাজার কেজি এমওপি সারের সহায়তা পাচ্ছেন কৃষক। টুঙ্গিপাড়ায় ১ হাজার ১০০ কেজি বীজ, ১১ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ১১ হাজার কেজি এমওপি সার পাবেন কৃষক।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির অতিরিক্ত উপ-রিচালক সঞ্জয় কুন্ডু বলেন, প্রণোদনার সার-বীজ পেয়ে কৃষক ৬ হাজার ২০০ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করবেন। ৬ হাজার ২০০ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করে কৃষক সরিষার উৎপাদন বৃদ্ধি করবেন। এর মাধ্যমে দেশে তেলের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। সার-বীজ বিতরণের বিষয়ে জেলা মনিটরিং কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর উপজেলা পর্যায়ে এসব সার-বীজ কৃষকের মধ্যে বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। গোপালগঞ্জে সরিষা চাষে বিনামূল্যে প্রণোদনার সার-বীজ পাচ্ছেন ৬ হাজার ২০০ জন কৃষক।
২০২৩-২৪ অর্থ বছরে আসন্ন রবি মৌসুমে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় জেলার ৫ উপজেলার ৬ হাজার ২০০ কৃষক সার-বীজ পাবেন।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির উপরিচালক আঃ কাদের সরদার এ তথ্য জানিয়েছেন।এ তথ্য জানিয়ে ওই কর্মকর্তা বলেন, তেলের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ১ হাজার ৪০০ জন কৃষক, মুকসুদপুর উপজেলায় ১ হাজার ২০০ জন কৃষক, কাশিয়ানী উপজেলায় ১ হাজার ৩০০ জন কৃষক, কোটালীপাড়া উপজেলায় ১ হাজার ২০০ জন কৃষক ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় ১ হাজার ১০০ জন কৃষক সরিসায় প্রণোদনা পাবেন।
প্রত্যেক কৃষককে ১ বিঘা করে (৩৩ শতাংশ) জমি আবাদের জন্য ১ কেজি করে সরিষা বীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার ও ১০ কেজি করে এমওপি সার বিনামূলে বিতরণ করা হবে। সেজন্য ৬ হাজার ২০০ কেজি বীজ, ৬২ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ৬২ হাজার কেজি এমওপি সার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জে বরাদ্দের চিঠি এসেছে বলে ওই কর্মকর্তা জানান।
ওই কর্মকর্তা আরো বলেন, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ১ হাজার ৪০০ কেজি বীজ, ১৪ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ১৪ হাজার কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হবে। মুকসুদপুর উপজেলায় ১ হাজার ২০০ কেজি বীজ, ১২ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ১২ হাজার কেজি এমওপি সার বরাদ্দ পাওয়া গেছে। কাশিয়ানী উপজেলায় ১ হাজার ৩০০ কেজি বীজ , ১৩ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ১৩ হাজার কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হবে। কোটালীপাড়া উপজেলায় ১ হাজার ২০০ কেজি সরিষা বীজ, ১২ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ১২ হাজার কেজি এমওপি সারের সহায়তা পাচ্ছেন কৃষক। টুঙ্গিপাড়ায় ১ হাজার ১০০ কেজি বীজ, ১১ হাজার কেজি ডিএপি সার ও ১১ হাজার কেজি এমওপি সার পাবেন কৃষক।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির অতিরিক্ত উপ-রিচালক সঞ্জয় কুন্ডু বলেন, প্রণোদনার সার-বীজ পেয়ে কৃষক ৬ হাজার ২০০ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করবেন। ৬ হাজার ২০০ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করে কৃষক সরিষার উৎপাদন বৃদ্ধি করবেন। এর মাধ্যমে দেশে তেলের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। সার-বীজ বিতরণের বিষয়ে জেলা মনিটরিং কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর উপজেলা পর্যায়ে এসব সার-বীজ কৃষকের মধ্যে বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।